SUPER GASOMIL

উপাদানঃ ব্যাসিলাস সাবটিলিস, নাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া, ক্যানডিডা ইস্ট, ইউকা এবং অনান্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া
নাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া

পুকুরে অ্যামোনিয়া গ্যাসের উৎসঃ

১। মৃত শৈবাল

২। মৃত মাছ বা অন্য কোন প্রাণী

৩। মাছের খাদ্য

৪। মাছের বর্জ্য অংশ

৫। মৃত জৈব পদার্থ

এই সব উপাদানগুলো পুকুরে তলদেশে জমা হয় এবং পচে পুকুরে অ্যামোনিয়া গ্যাস তৈরি করে।

ব্যবহারে উপকারিতাঃ

১। পুকুরের তলদেশে মৃত প্লাংকটন, খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ ও অন্যান্য জৈব পদার্থ শোধন ও শোষণের ফলে ক্ষতিকারক গ্যাস ও কালো দাগ সৃষ্টি হয় না।

২। পুকুরের তলদেশে দূষণ সৃষ্টিকারী জৈব পদার্থসমূহ দূর করে এবং গ্যাস সৃষ্টিতে বাধা দেয়।

ক্ষতিকর অ্যামোনিয়া গ্যাস দূর করার প্রক্রিয়া

৩। পানির গুণগত মান ঠিক রাখে

৪। ব্যাসিলাস সহ অনান্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া গুলোকে দ্রুত বংশবিস্তারের মাধ্যমে পুকুরের কাদা ও পানিকে মাছ চাষের অনুকূলে নিয়ে আসে।

৫। বিভিন্ন ধরণের রোগ নিয়ন্ত্রণ করে এবং গ্রোথ প্রমোটার হিসেবে কাজ করে।

৬। উপকারী ব্যাকটেরিয়া কলোনাইজেশেনের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

বিশেষ বৈশিষ্ট্যঃ 1. Eliminate undesirable alage 2. Improve the water color
মাত্রা ও প্রয়োগবিধিঃ ৫০০ গ্রাম প্রতি ১০০ শতাংশে ৫ ফিট গভীরতার পুকুরে

২০০-২৫০ গাম প্রতি বিঘায় ৫ ফিট গভীরতার পুকুরে

৫০০ গ্রাম প্রতি একরে ৫ ফিট গভীরতার পুকুরে

২০০০ গ্রাম প্রতি হেক্টরে ৫ ফিট গভীরতার পুকুরে

সতর্কতাঃ গ্যাসোমিল জে এস প্রয়োগের সময় কোন ধরণের জীবানুনাশক ব্যবহার করা যাবে না।

প্যাক সাইজঃ ১ কেজি